কবিতার পথিক সে
সে কবিতা লেখে
কবিতা লেখা পথিকের কাজ নাহ
নাহ এ যে পথিকের বিড়ম্বনা
পথিক ঘুরে বেড়ায় অনাবিল প্রান্তে
মনের পাতার  ডায়েরী ঘুরে মনের সাথে
ডায়েরির  কথাই পথ চলতে চলতে
কিংবা পথের কিনারায় বসে থেকে
মনের পাতায় লেখার ইচ্ছে জাগে
সুবিধাটা সেখানেই বাড়তে থাকে
আলাদা স্হানে সাজানো মনের আকাশে
বসা লাগে না আর এখানে
চাইতে হয় যে না পাওয়াটা অতি গোপনে
কেউ পাতা উল্টায় অহরহ,
কেউবা নিশ্চিন্ত মনে আধার রটে
পড়তে পড়তে সন্ধ্যে জাগে


এইতো সেদিন তুমি,
যখন কেঁদে কেঁদে বিদায় জানাচ্ছিলে
পথিক আমি বুঝিনি তোমার শেষ বিদায়
কিন্তু তুমি জানতে
তুমি জানতে তুমি এই আধার রাতে
চাওনি ক্লান্ত পথের সহগামী হতে
চাও নি তুমি গল্প সাজাতে মনের মাঝে
দিয়েছিলে সম্পর্কের শেষ বিদায়
পথিক বুঝতে পারে নি
না বুঝে পথিক দিয়েছিলো কাঁদো কাঁদো বিদায়ী সে সম্ভাষণকে ভেবেছিলো তোমার দূর্বলতা
তবে সত্যি বিদায় বেলায়
আমি আমরা একসাথে ছিলেম হিসেবনামায়
কোন এক অনন্ত পথের যাত্রীরুপে।