কাল পরশু আকাশের চাদ হাতে পেলে
ঘুরে আসবে সেই প্রদেশে
আসমানী না, সেই রঙ ছিলো নীলাকাশে ভরপুর।
নৃত্যরত মেঘালয় ছুয়ে
মনে জাগছিলো তার বসন্ত
ঘুরন্ত মন তার, মেয়ে যে নয়
সে যেনো উড়নচন্ডী পাপী।


জড়তার কাঠের উপর সবুজ জমে
তৈরি করেছে সৃষ্টির বিম্ব
সুন্দরের আহ্বানে,
বৃত্ত ভরাটে ভুল রয়ে গেছে তারই চেষ্টায়
হাফ ছেড়ে বাচা নয়,মনে হয়েছিলো তার
সে যেনো আকাশ ছোয়া নম্র পাখির ঝাক
সে যেনো লুকিয়ে থাকা করুন শ্রোতায়
খুলে থাকা বাতাসের ঝাপটায়,ডায়রির নরম পাতা।


তীব্র শব্দ আবছা আবছা কানে বাজে
হাহা ধ্বনি বাজতে থাকে আশেপাশে
এরই মাঝে হঠাত,হঠাত ই মনে হলো
পাপী যেনো তৈরি হলো
মানুষের চক্ষু খেলার পাপীষ্ঠ বস্তুতে।
ঋতুর আবির্ভাবের অন্ত শেষ হলো
ঘুরার বাহানাটা অসমাপ্ত স্মৃতিতে আটকে রইলো
ঝুলতে দেখা গেলো
কলমের শেষ কালিটার শব্দখানা
লিখা ছিলো ক্ষনে ক্ষনে বিদ্যুতের বজ্রধ্বনি
ছিলো তার শেষ পৃষ্ঠার জয়ের অদ্ভুত প্রতিধ্বনি
এ ছিলো জীবনের শেষ গল্পের পরিসমাপ্তি।