আমি ভাবিবার ছিলাম এক যুবকের ঘরে,
চক্ষু মেলি বার পড়ে যুবক ডাকে আমারে।
ভাবিবার আগে কি হয়ে গেল মোদের জগতে,
আমি কেন আজ নিরুপায় দেখিতে পাই যুবককে।


      পরনে তার একখানা সুপ্ত জামা,
      আছে কি তার মনে কোন মায়া।
মায়া যদি নাইবার হয়,
           আমি কেন আজ যুবকের ঘরে।


যুবক যে বলিতে লাগিল যে,
আপনি যে পড়েছিলেন ওই রাস্তার ধারে।
            কিবা হয়েছিল আপনার সাথে,
এত কথা কইলাম যে এই যুবকের সাথে।


         নামটি যে জানিতে খুব অনুরাগে,
    জানিবার আমি এক মানবের যুবক।
          ওগো আবিষ্কার করা এক যুবক,
             কেন তুলে ছিলি তোর মনে।


যুবকের বলা এক শব্দ আমি হয়ে গেলাম স্তম্ভ,
মানব দেহে মানবের আছে এই ভুবনে।
   তোমার আছে রক্ত মাংস চার হাত পা,
       এটি তো মানবে বড় অধিকার।


আমি আরো দেখেছি তার চোখে কত মায়া,
কি জানি কত মানব আশ্রয় পাবে তার ছায়া।
দয়া করিলাম খোদার বিবাদে,
তোর হাতে উঠিয়া আসবে গরিবের রাস্তার ধারে।


রেখে দিলাম এবার কবিতার লাইন,
সবার কাছে থেকে যাক নামটি অজানা।
বিদায় নিয়ে এলাম ওই যুবকের ঘরে বাসনা,
ঐদিন মোর সাথে কি হইলো যে বেদনা।


আমার মনে পড়ে না ওই রাতের কামনা,
ইতি টানে ওই রাতের চেতনা।