শীত
দেশের  উত্তরভাগে কি ঠান্ডা রে ভাই
জমে যাচ্ছে জন্মু , কাশ্মীর,লাদাখ,
দিল্লি, পাঞ্জাবকেও ছাড়ে না ঠান্ডা
দেয় সেখানেও লাফ-ঝাপ।
অরুণাচলের যে সব জায়গায়
হিমালয় দাঁড়িয়ে আছে
বরফে ঘেরা সাদা মরুভূমি
    প্রকৃতি কে ঘিরে আছে।
মেঘালয়,অসম পায় না কো
ছাড়া
শীতে কাঁপে থরোথরো,
যতই গরম পোষাক পরো না কেনো
সকলে ঠান্ডায় জড়োসড়ো।
পাহাড়ে ঘেরা বন-বনানী যখন
              বরফে ঢেকে যায়,
পরিযায়ী পাখিরা তাদের
            পরিবার নিয়ে
কোনো জলাশয়ে উড়ে যায়। ক্ষণস্থায়ী বাসা বাঁধে তারা
   ‌‌    নতুন জায়গায় এসে ,
দেয় ডিম তারা বাচ্চা ফোটায় ‌
              অনায়াসে অক্লেশে।
দক্ষিণ ভাগের দেশের মানুষ
        যখন গরমে কষ্ট পান
তাই শীত এলে তারা দার্জিলিং
কিম্বা শিলং এ বেড়াতে যান।
গ্রীষ্মের গরম, বর্ষার প্লাবনের
থেকে শীতের ঠান্ডা ভালো
তাই সহজ গতিতে যেখানে খুশী বেড়াতে বেরিয়ে এলো।
দ্যাখো সার্কাস,যাও চিড়িয়াখানা,করো পিকনিক
পার্টি,
গরম পোষাকে শীতের আমেজে
করে নাও ছুটোছুটি।
কমলা লেবুর মিষ্টি গন্ধে চারপাশ ভরপুর‌
যত পারো খাও মোয়া,সন্দেশ
পাটালি নলেন গুড়।
কেক্ পেস্ট্রি বাদ দিয়ো না
আসছে যে বড়দিন
সুখে ভরা আর এক নতুন বছর
আনছে সবার সুদিন।।