পুরো নিশিকাব্য পাঠ করে
প্রথম রবির মোড়ক ভেঙ্গে ফুল হয়ে ওঠে-
একটি নতুন কুঁড়ি।


সকালের উঠোন ভরেই প্রেমোৎসব।
ভোরাই গেয়ে ভ্রমর আসে দলেদলে-
বেলা শেষের গান গেয়ে চলে যায় প্রজাপতি!
অস্তিত্বের শিরায় শিরায় সূর্যদহনের রক্তক্ষরণ-
সোনা নাকি দহনের পরেই খাঁটী হয়!


চোখের উপর সাতরঙা প্রত্যাশার ডিঙি
ফুলের দৃষ্টি ভাসে চন্দ্রপথে.....
পূর্বরেখায় রশি ফেলা ব্যকুলতার নোঙর তুলে- উত্তরে বসতি গড়ার বড়ই সখ!


জুজুবুড়ির ভয় দেখায় সন্ধ্যার আকাশ!
ধূপছায়ে ঢেকে যায় চন্দ্রাবতী..
একে একে উত্তর-দক্ষিণ-পূর্ব-পশ্চিম!
মধ্যরাতে ঘুমিয়ে পড়ে ক্লান্ত ফুলটি
পরবর্তী সকালটা অন্য কারো হয়ে যায়।।


মিটুল কুমার বোস(২৪/০১/১৮,বুধবার)