ধরেছিস এ ক্যামন ছুতা
ঘুষি মেরে ফাটিয়ে দেবো তোর থুতা।
এমন একটি কবিতা সৃষ্টি করে দ্যাখা
নাহয় বদলে দেবো শালা তোর ভাগ্য রেখা।


বেড়ালের বাচ্চা, যদি হইতিস সাচ্চা
কর্ণ এলিয়ে শুনতাম তোর কেচ্ছা।
গা ঢেকে আড়ালে, এমন করে চাঁড়ালে
যদি পিকে থাকিস মায়ের দুধ,সরাবি মুখের মুখোশ।


আমি মানষিক ভারসাম্যহীন --- রোগা
লাত্থি মেরে ফাটিয়ে দেবো তোর হোগা।
যদি হ'য়ে থাকিস এক বাপের বেঠা
সামনে এসে পরিচয় দিবি, দ্যাখবো তুই কেডা।


যদি এমন একটি কবিতা না পারিস লিখতে
খাতা-কলম নিয়ে আসিস,কয়েক পঙক্তি শিখতে।
দেখিস তুই রঙিন ফানুস, মানুষের মতো হোসনি মানুষ
দেয়ালে যেদিন ঠেকবে পিঠ, ছুটবি তুই এদিক-ওদিক।


সমাজকে কিছু দিতে, সুশিক্ষা পারিসনি নিতে
ঠেলে ফেলে রঙিন ফানুস, আগে হ তুই মানুষ।
আমার লিখা পড়ে শালা মুখ করিসনে কালা
ওয়াদা কর মনে-মনে হ'য়ে যাইবি ভালা।


মানুষ যদি না পারিস হতে,হবে একদিন কেল্লাফতে
চড়ছিস তুই শয়তানের রথে, আয় ফিরে সঠিক পথে।
শক্তি বাড়াতে খাচ্ছিস গাজর, লাত্থি মেরে ভাঙবো পাঁজর
পালাবে শয়তান, যতো আছে তাঁর আছর।


নিতে যদি চাস জীবনের স্বাদ, গুনিস-নে তুই সাত-পাঁচ
সত্যের ঝান্ডা বুকে গেঁথে, উঠতে শিখ সত্যের রথে।