পুরুষ একটি নারীকে কখনো ভালোবাসেনি
ভালোবেসেছে কেবল নারীর রূপ, স্তন,ঠোঁট এবং যৌনাঙ্গ।
যতদিন নারীর চোখ ধাঁধানো রূপ, সুডৌল স্তন, যৌনাঙ্গ টাইট থাকে
ততদিন আঁটকে থাকে পুরুষ একটি নারীতে।
পতিতালয়ে নারীরা রূপচর্চা করে সৌন্দর্য বর্ধনে
ঘরের নারীরা ব্যস্ত বালবাচ্চা,সংসার সামলাতে!
এক কাম শেষ না-হতেই আরেক কাম
খেয়ালই করেনি কখন ঢিলে হয়ে গিয়েছে গায়ের চাম।
আর ভাল্লাগেনি পুরুষের কাছে ঢিলে চামড়ার বৌ
পতিতালয়ে যায় পুরুষ খেতে পতিতার মৌ।
শ্লীলতার চাদর গায়ে জরিয়ে-
অনেকে আবার ফুঁসে উঠবে আমার বিরুদ্ধে!
অকথ্য ভাষায় আমার গা দিবে ভরিয়ে
আমি নাকি যাচ্ছি সাহিত্যাঙ্গনে অশ্লীলতা ছড়িয়ে।
বছরে বছরে একটি বাচ্চা ধরিয়ে দিয়ে বলে
নিজের স্ত্রী ভাল্লাগে না, সুখ দিতে পারে না আগের মতো
গায়ে,মুখে দুর্গন্ধ, শরীরের এখানে সেখানে ক্ষত
পাশের বাড়ির ভাবীর স্বামী বিদেশ,দেখতে সুশ্রী কতো।
ভাবীর দিকে তাকায় কামুক দৃষ্টিতে
চোখের ইশারায় ডাকে এসো মাতি সৃষ্টিতে।
চোখের ভাষায় করে কথোপকথন
রাতের অন্ধকারে ভাবীর ঘরে যায় কতো রতন!
ভাবীকে মন ভরিয়ে করায় আহার
নিজের স্ত্রী ছটফট করে বিছানায় থেকে অনাহার।
পাশের গাঁওয়ের নিলুফা, মাথায় বান্দে কি সুন্দর খোঁপা
মৃদু বাতাসে যখন উড়ে যায় নাভীর শাড়ি --
কত্তো পুরুষ তাকায়, জিহবার জল ঝরে তার-ই
অনেক পুরুষ নাভীর গর্তে বাঁধতে চায় বাড়ি।
গাঁও থেকে শহর, দেখেছি শত-শত
তাদের কারনে সতীসাধ্বীরা হচ্ছে বিব্রত।