তৈ-তৈ-তৈ-তৈ-তৈ
ছুঁড়ে ফেলো খাতা-কলম-বই
চলো খেতে যায় মিথিলার দই।
হোঁচট পড়েছে জাতি রুচির দুর্ভিক্ষে
দূর হবেনা দুর্ভিক্ষ, গিলেছে করাল গ্রাসে।
তাড়িয়ে মৌনতা, হাত বাড়িয়ে নিচ্ছে যৌনতা
ছুটছে প্রজন্ম আঁধারে, নির্জন বনে-বাদাড়ে।
হারায়নি কেবল বৈয়ম পাখি, হারিয়েছে জ্ঞানের বাতি
প্রশস্ত মিথিলার বুকের ছাতি, দমাতে পারেনি বন্য হাতি।
বুঝবে তুমি অ্যালেন স্বপন ---
গায়ে জড়াবে যেদিন সাদা কাফন --
নিথর দেহের হবে দাফন --
রব ছাড়া তোর কেউ হবেনা আপন।
তৈ-তৈ-তৈ-তৈ-তৈ --
অনেক ফুটিয়েছো প্রেমের খই --
এবার ঢেলে দাও মিথিলা ক্ষানিকটা দই --
প্রজন্ম খেয়ে নিক মাখিয়ে দই-খই --
খালি বৈয়ম দ্যাখে অ্যালেন স্বপন যেনো পায় ভয়।
মুক্ত নিঃশ্বাস ছেড়ে ছিলো তাহসান
বৈয়ম পাখি যখন তাঁকে দিয়েছিল এহসান।
সৃজিতের পাখি, দিয়ে ফাঁকি, স্বপনের বৈয়মে বাঁধে বাসা
তৈ-তৈ-তৈ করে খোঁজে পাখি -- স্বপন হয় নৈরাশা।
তৈ-তৈ-তৈ --
কে নিলো-রে ভাই মই?
করতে ফসল বপন, জমি উর্বর করবে স্বপন
থাকবেনা আর গোপন,দ্যাখবে বিশ্ব ফসল রোপণ।
তৈ-তৈ-তৈ জলে থৈ-থৈ-থৈ ---
চলবে তরী ভরা গাঙে হৈ-হৈ-হৈ ---
রৈ-রৈ-রৈ বৈয়ম পাখি গেলো কৈ।
শিল্পের নামে নগ্ন-যৌনতা -- বন্ধ হোক চিরতরে
মানবতা থাকে যেনো শিল্পের গা জুড়ে।
বয়কট হোক উদাম শিল্পী, জেগে উঠুক শিল্প --
আগাগোড়াই থাকে যেনো মানবতার গল্প।