আমার মনের কিয়দাংশ জুড়িয়া
যে নাম আছে প্রলেপন হইয়া,
তাহার সে নাম তাহারি তো দান
আত্না  আমার  স জীব  শুধু সে নাম  লইয়া।


মর্ম বেদনায় কর্ম আমার
সদাই  কাদায়  অশ্রুমাখিয়া,
কখনো সে  বিরাগিত ক্ষমা  চায়
দরবারে  তার  বাহু  তুলিয়া।


শুন্যলোকের  শুন্যতাকে
যে শুন্যতা যায়  ছাড়াইয়া,
কখনো সে  মন ভয়ে দেখে যে দিক পানে
যমদূত তার  আছে  দাড়াইয়া।


অৃম  ত     সুধা  পায়নি  ও  মন
করেনি তাহাই  চাইছে  যখন,
মন পবনের  নৌকা চড়িয়া
যায়নি  নরকে  যখন  তখন।


বদান্যতার  অদম্য  মন
উর্ধ্ব মুখেই করেনি  গমন,
কদাচিত্ত্ত  যুদ্ধ করিয়া নিজের  মাঝেই
হয়েছে  যখম।


আবার  তাহার  পুর্নমাত্রায়
করেনি  কালামের  অনুসরন,
হয়নি  কভু মুমিন  মুহ্ সিন
জীব ন  ব্যপিয়া  অনুকরন।


রাত  নিশিতে  চক্ষুজলে
ভাসাইয়াছি  শুকনো  নয়ন,
মায়াময়ীর  ধুম্রজালে
ভুলের  ডালাই  করেছি  চয়ন।


না পারিলাম  অৃম ত্যকে  
নেতার  মত করতে  সাধন,
না  করিলাম  খেয়াল খুশির
খাম খেয়ালির  ভোজন  পুজন।


এক পা নায়ে  এক পা  ডাঙ্গায়
এই  হলে  কি  নায়ে  চড়া  হয়,
জীবন  রবি  ডুবলে আজি
কি  জানি মোর  কি  জানি  হয়।


তোমার  নামেরযেই  প্রলেপন
আমার মাঝে একটু দিলে,
না হয় আমায় তাহার বলয়
একটু  ক্ষমার  ছায়ায়  নিলে।।