(গদ্য)--অপেক্ষার সমাধি আজও হলো না ,অনেক সময় নষ্ট করলি তুই,
মধু ক্ষনের স্বপ্ন তোর নিঃসঙ্গতায়,ভেঙ্গে চুরমার করে দিলি ।
তোকে কাছে পাওয়ার নিত্যক্ষনে ফাঁদ আঁকি মনে মনে ।
বুঝবি সেদিন,পাবো যেদিন আমার ফাঁদের নির্মম জ্বালা ।


(পদ্য)--মনের বয়স সবে আঠারো পেরোলো,
দেহের বয়স মাত্র তেতাল্লিশে,
ক্ষুদার্থ বাঘের ন্যায় চেটেপুটে ভক্ষন,
পিষে দেবো তোরে প্রেমের বিষে ।
অসহ্য যন্ত্রনায় রাও করিতে বন্ধ
ঠোটদ্বয় চেপে ধরবে আমার দন্ত,
সকল বিরক্তি করিয়া উপেক্ষা
করিবো উতালা মন শান্ত
নিষিদ্ধ ঝিঁকে অভিমানে রাগাবো
আন্দলিত তোর তনু মন,
নাসিকায় নিবি জোরে জোরে শ্বাস
ঝিঁকেতে রঙিন  ওষ্ঠ বদন ।
মনে করবি হয়তো অকাজ করছি,ভাবতে পারিস লম্বাই
অকাজে অকাজে রাত পোহাবে,তবু মানবো না বাঁধাই ।


(গদ্য)---এসব আমায় সঙ্গহীন রাখার প্রতিশোধ,অন্দর অভিসার চরিতার্থ,
যতক্ষন আমার উত্তপ্ত দন্ড মধু স্নানে ভিজে একাকার হয়নি,ততোক্ষন
দুলবে তেতাল্লিশের কোমর ।তোলপাড় করবে রক্তক্ষণা,তছনছ করে দেবো সব।
মধু ভান্ডারের মধুরস নিঃস্মরনে অন্ধগলি পিচ্ছিল হবে,তখন হবো শান্ত ।


(পদ্য)---ভ্রমর তার আপন পথে ,উতালা মনের কার্য্য সাধিতে
করে যাক বর্ষন, হউক তার ঘর্ষন,দিনে কিবা রাতে,
যার কাজ সে করুক,যেমনে করতে চায় বজ্রপাত,
তুমি আমি কি করিব,নিরবে উপভোগ করো স্বাদ ।


অভিমান করে বলবে হয়তো
কি হচ্ছে এসব,
এমন করে কেউ প্রেম দেয় ?
চুপ একদম চুপ,
নিঃসঙ্গ রেখেছিস বলে
যার স্বাদ সে নেয়