হে নারী স্যলুট তোমায়,
তুমি জননী, তুমি ভগ্নী,তুমি প্রেয়সী ।
তুমি অশান্ত পুরুষের শান্তির এন্টিবায়োটিক,
তুমি সেবায় দাসী,স্নেহে ভগ্নী,পরামর্শে মন্ত্রী,
তুমি শয্যায় বার বিলাসিনী ।
তোমার একই অঙ্গে বহু রূপ,
তুমি স্রষ্টার অপার মহিমা,সৃষ্টির অর্ধেক জুড়ে বিদ্যমান ।


(পদ্য)----তুমি কলরব তুমি অভিলাশ
   তুমি কামনার ইতি,
   অচেনা মানুষ অজানা পথিক
   অন্তর আত্মায় বানাও পতি ।
তোমার অঙ্গে আছে কি ,আবালবৃদ্ধের অজানা নয়,
সব জায়গায় অকারণে প্রকাশ নাহি করতে হয় ।


(গদ্য)---তাই বলে নর সমাজে তোমায় নিয়ে ভাবনা নয় ,
ইসলাম তোমাকে যে স্বাধীনতা দিয়েছে,তার বাস্তবায়ন
তোমার রক্ষা কবজ ।পাতলা আবরণে গতর ঢেকে,
নিজেকে দৃষ্টি নন্দন করতে গিয়ে,অদৃশ্য ভুমি দৃশ্যমান করো,
তখনই নরের মস্তিস্কে উত্তেজিত দুষ্ট কিটরা কিলবিল করতে থাকে ।
মনের পর্দায় ভেসে উঠে-----
(পদ্য)--কপর্দকহীন ধবধবে সুঠৌল স্তনের প্রকাশ
দিশাহীন নর হয়ে যায় বর,যৌনতার ত্রাশ ।
ভগাংকুরের রক্তিম ক্রন্দন,ভেসে উঠে অবিরাম,
শরিরী স্পন্দনে ইচ্ছে জাগে, সৃষ্টি হয় কাম ।
মুহুর্তেই কামনার জ্বর,নর হয় কামুক,
লুকাও অঙ্গ তেমন করে, যেমন লুকায় শামুক ।
(গদ্য)---তোমার পর্দাহীনতায় নর ,ধর্ষন করিতে মরিয়া হয়ে উঠে,
যখন তুমি নির্যাতিতা হও,এ অসভ্য সমাজকে আমরা ঘৃনা করি,
ধিক্কার জানাই,ঐ নর পশুর বিচার চেয়ে মানব বন্ধন করি ।
এ অসভ্যতার উৎপত্তি অতি নারী স্বাধীনতা, এর বিপক্ষে
আমরা কখনও মানব বন্ধন করেছি ? নিশ্চয় না ।