আমরা দেখেছি বিশ্বের বুকে স্বাধীনতার ক’বছরেই কত অগ্রগতি,
কাজ বাদে একের দোষ অন্যের ঘাড়ে চাপানোই আমাদের রীতি ।
‘সব দোষ ওদের, হরতাল ডাকো’। জনগণ যদি মতাদর্শে ভুগে মরে ,
তবে, অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক-সামাজিক মুক্তি আসবে কেমন করে।
চাঁদাবাজি-দুর্নীতি- স্বজনপ্রীতিতে দেশে কাঙ্খিত উন্নত হয়নি।
তাই আজও জাতির ললাট থেকে দুর্নীতির কলঙ্ক মুছতে পারিনি!
গণতন্ত্র ও সুশাসনের জন্য নীতি নৈতিকতার দেশপ্রেম অপরিহার্য।
সমাজে দুর্বৃত্তায়ন, দুর্নীতি আর অনাচার রোধই হোক সবার কার্য।
তবুও আমরা এগুবো শতাব্দীর স্বপ্ন-সম্ভাবনার প্রত্যাশা প্রাপ্তি নিয়ে।
আলোকিত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে, পরিকল্পনার অঙ্গিকার দিয়ে।
আমলাদের দিয়ে প্রশাসনিক কাজ হয়, সৃজনশীল কাজ হয় কি কভু?
আমলাতন্ত্রের জটিলতা থেকে দেশকে বাঁচাও । দুর্নীতি ঠেকাও প্রভু।
এক হও দেশপ্রেমিক তরুণ-তরুণী যুবসমাজ, ঐক্য গড়ো বাংলার,
প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির উৎকণ্ঠা ভুলে, শপথ নেও, আলোকিত দেশ গড়ার।
শ্রেণি বৈষম্যের আক্রোশ থাকলে কিভাবে হবে অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন!
তাই, জাতি-ধর্ম-বর্ণ-গোত্রের দ্বন্দ্ব-সংঘাত ভুলে গড়ে তোল মেলাবন্ধন।