হাহুতাশ বাড়ে! যখন শোনে কর্মচারি ছাঁটাই হবে,
তখন চামচামি-তোষামোদি বেড়ে যায়;
কে কতো তেল মালিশ করতে পারে!
কে কাকে দোষারোপ করতে পারে!
নিজেই নিজের গুনকীর্তন শুরু করে।
নিজেকে অতিমাত্রায় শো করে,
যখন শোনে কোম্পানি বন্ধ হয়ে যাবে
তখন সবাই হা করে থাকে!
আমাদের কি হবে!
এ গরিবের পেটে লাথি মেরো না
হায়রে কপাল!
তখন দোষ আসে কপালের।
এর আগে কাজ না করে বসে বসে
ট্রেড ইউনিয়ন করে,
বেতন ভাতা সুবিধা নিতে কতো মিছিল মিটিং!
নিজেরা নিজেদের ডুবিয়েছে, কোম্পানি দেউলিয়া।
কোম্পানি বাঁচলে আমরা বাঁচব
কোম্পানি বাঁচলে দেশ বাঁচবে।
মালিক- শ্রমিক নেতদের দ্বন্দ্বে বন্ধ ঘোষণা।
গরিব কর্মচারির চোখে ভাসে
হাহাকারের ছবি।
অথচ, ঋণখেলাপির অজুহাতে সকল সুবিধা নেয়।
সরকার ব্যাংক ঋণ করে দেয়।
শ্রমিক মরে, মালিকের নামি-দামি গাড়ি-বাড়ি সেথায়
অবকাশ যাপনে মাসে মাসে বিদেশ ভ্রমণ।
( সেপ্টম্বর’২০১৪)