বিজ্ঞানই যখন দিনে দিনে  দিচ্ছে নতুন সমস্যার সমাধান,
ধবংসের পরিবর্তে শান্তি আর উন্নয়নে রাখতে হবে অবদান।
রাসায়নিক বোমার ভয়ে সবাই
ধবংসের পরিবর্তে শান্তি চাই।
হিরোসিমা, নাগাসাকি আর চেরোনোবিলের বিস্ফোরণ
ক্ষত চিহ্নের দাগ, করঙ্কের ছাপ, প্রকৃতির বিরূপ আচরণ।


হাইড্রেজেন-পারমানবিক বিস্ফোরণে প্রকৃতি আজ বিপর্যস্ত!
প্রাকৃতিক নিয়ম পাল্টে, নতুন নিয়মে চলছে সমস্ত।
পরমাণুর ভয়ে পৃথিবী আজি
ভয়ে ভীতে কাঁপে তরুরাজী।
পরমাণু মানবজীবনের উন্নয়ন ও ধবংসের ফসল,
ইলেকট্রোন, প্রোটন, নিউট্রোনই  পরমাণুর দল।


তোমরা শুনেছো সবাই, পরমাণু বিজ্ঞানের চাবিকাঠি,
পরমাণু যেন বিজ্ঞান জগতে আলাউদ্দীনের চেরাগ বাতি।
ভয় নাই , ওরে ভয় নাই আজ
শান্তি প্রতিষ্ঠাই আমাদের কাজ।
পরমাণু যেমন বিজ্ঞানের আর্শিবাদ, তেমনি অভিশাপ,
অপব্যবহারে পরমাণু যেন ‘লাক লাম্বারা’ বিষক্ত সাপ।


পরমাণু অভিশাপ না আর্শিবাদ! উত্তর দিতে হবে রাষ্ট্রনেতাদের,
কেন তবে এর ফলে কেড়ে নেয় প্রাণ ? নিরীহ সভ্য মানুষের।
অভিশাপ নয়
আর্শিবাদ চাই,
পৃখিবীতে শান্তি খুঁজব আমরা পরমাণুর আর্শিবাদে,
বোমাতঙ্কে নয়, অনাহারে মৃত্যু নয়, হাসব প্রতিপদে।


সৌরজগতের গ্রহ-উপগ্রহ, ছায়াপথ, নক্ষত্র, উল্কা
নিমিষে শেষ, যদি পরমাণুর বুকে পড়ে একটু ফুল্কা।
বিজ্ঞানীগণ রাখে অবদান
দেয় সমস্যার সমাধান।
কেন তবে রূঢ় আচরণ প্রকৃতির প্রতি ? শান্তি চাই ধরণীর।
রাষ্ট্রনায়ক বিজ্ঞানীগণ, পৃথিবীকে গড়ে তোল শান্তির নীড়।