নতুন প্রজন্মকে মিথ্যার ইতিহাস দিয়েছে।
স্বাধীনতার স্থপতি, কাণ্ডারির জায়গা
দখলে নিয়ে ছিল অন্য কেউ!
নানাবিধ দুরাচার, দুরভিসন্ধি চালিয়ে
মুক্তির কথা ভুলিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছে জাতিকে।
তাই তারা মুক্তির কথা,
           মুক্তিযুদ্ধ বলতে ভয় পায়,
স্বাধীনতার যুদ্ধ বলতেও  অস্বস্তি পায়।
   গণ্ডগোলের বছর বলে বেড়ায়।
ক্রমে বেড়ে যায় সামাজিক অনাচার,
শিক্ষাঙ্গনে অস্ত্র, অবিচার, দূরাচার।
সমাজ জাতি রাষ্ট্রে গ্রাস করে দুর্নীতি।
দুর্নীতির মাধ্যমে গড়ে তোলে ইমারত, অর্থ সম্পদ
সোনার বাংলা দূরিভূত রাষ্ট্রযন্ত্র থেকে।
সামাজিক ন্যায় বিচার যায় আস্তাকুড়ে
ক্রমে ধনী আরো ধনী হয় ভূঁইফুড়ে।
অপকৌশলে রাষ্ট্রের চোখ সরিয়ে দেয় অন্যত্র,
এই তো দেশ জাতি সমাজের চিত্র।
দরিদ্রদের অনাহারে পথচলা
গরিবদের নিয়ে বড় বড় কথা বলা,
মিছিল মিটিংএ বিবৃতিতে বলে সবে
‘গরিব বাঁচলে দেশ বাঁচবে’।
আবার গরিবের পেটে লাথি মেরে
দামি গাড়ি বাড়ি করে।