—প্রদীপ—


জ্বলন্ত প্রদীপ,
তাই বহ্নিমুখ পতঙ্গ চুপ—
ভিতরে ভিতরে ওরা ফুঁসছে!
ওরা আসছে, আসবে, বাঁচবে
বাঁচাবে তাদের সমাজ।
অচল প্রদীপ,
ধীরে ধীরে নিভু নিভু
তেল তার ছারখার।
চারিদিকে হাহাকার
এখন বীর পতঙ্গের অগ্নিশিখা
তারা আর ভয় করে না,
তারা আর ঠকতে রাজি না।
এ প্রদীপ নিভার আগেই
নিভাতে বদ্ধপরিকর।
অবশেষে প্রদীপ শান্ত,
চারদিক থেকে বের হচ্ছে—
পঙ্গু, রক্তাক্ত, অবহেলিত,
নির্যাতিত, অত্যাচারিত, নিপীড়িত,
শোষিত, জুলুমের শিকার
ও অধিকার হারা পতঙ্গ।
এরা পতঙ্গ নয়!
এরা বিশ্বভ্রমান্ডের শ্রেষ্ঠ এক দল প্রানী।
প্রদীপ ধূলিসাৎ!
প্রদীপের নাড়ি-ভূড়ি রাস্তায়!
পতঙ্গের পায়ের নীচে প্রদীপের বাস ।
তৃতীয়বার প্রদীপ জ্বলার শক্তি হারা—এক বিশ্ব ভিখারি!
প্রদীপ তোমায় বিদায় ।
সাইন্টেফিক লাইটে সমাজ
ঝলমল ।
—এম এম মজিবুল হক
তাং - ২৫/৮/২০২৩ইং
শুক্রবার।