বুকের আসমানে কাঠ গেলাপের গাছ।
নাগাল পাওয়াই ভার।
মাটিতে ছিল তরলা বাঁশ।
তাই দিয়ে তৈরী হলো মিহিন  সুরের বাঁশী।
সুর তো নয়, কাঠ গোলাপের ফাঁসি।
বাঁশীর শব্দে বুকের আসমানে লাগলো আগুন।
আগুনের তাপে কাঠ গোলাপ একে একে পড়লো খসে।
জন্মই তোমার যদি খসে পড়ার তরে,
তবে-
মান করে,
ভান করে
কেনই বা জন্মালে বুকের আসমানে।
যদি বা কাঠ গোলাপের কাঠের তখ্‌তে
থাকবে নাগাল সীমার বাইরে,
তবে-
বাঁশের বাঁশীর,
করুণ ফাঁসির
কেনই বা তুমি হলে খঞ্জন বেঁধা শিকার।
কে জানে কার দোষ।
পোড়া বাঁশী?
নাকি খসে পড়ার সুখ?


মোঃ মজিবুর রহমান
০৯-১২-২০১৪ ইং।