খেয়া


ওই যে দূরে দেখা যায় ধু ধু বালুর মাঠ
বালুর মাঠের পাশেই একটি খেয়া ঘাট।
খেয়া ঘাটে বাঁধা আছে হরেক রকম নাও
নায়ে উঠে যেথায় ইচ্ছা সেইখানেতে যাও।
যাবার সময় নিতে হবে দরকারি সরঞ্জাম
সেথায় গিয়ে পাবে তুমি স্বপ্ন আরাম খান।
আরাম পেয়ে মনটা হবে সুখের আধার
চাইবে না ফিরে আসতে সেখান থেকে আর!
সরঞ্জাম নিতে ভুলে গেলে কষ্ট আছে সেথায়
কষ্ট ছাড়া সুখ পেয়েছে কে কখন কোথায়!
সুখ-দুখ মিলেই তো এই জীবনের স্বাদ
দুখের পরে সুখ আসে হোক পরম সাধ।
খেয়া পার হতে হলে বিশ্বাসী ঘর সাজাও
শ্রমে কর্মে শ্রান্ত দেহে আলসেমিটা তাড়াও।
তোমায় দেখে আরো যারা উল্লাসিত হয় রে
আলো পাবে আঁধার মাঝে মৃত্তিকা ঐ বিবরে।


কল্যাণপুর, ঢাকা।
১৩-মার্চ-২০২৩
২৮-ফাল্গুন-১৪২৯
২০- শাবান-১৪৪৪