অনন্ত সুখ খোদা,নাই দিলে তার সুধা,
নিওনা কারিয়া সেই সুখ।
সব ভুলে যায় আমি,চোখে এসে যায় পানি।
দেখি যবে হাসি ভরা মুখ।
বেহেস্ত চেয়েছি কবে,চাও যদি নাই দিলে।
চাইব না কভু তাহা জানি।
খুশিই তো হক বেশি, জননীরে দিলে হাসি।
মুছে যাবে সব শুক গ্লানি।
বড় হবার অধিকার নাই আছে,নাই দিলে।
তাতে কিছু যায় নাকি আসে।
যুগ যুগ ধরে আমি,সুভাস পেয়েছি জানি।
বড় তো হয়েছি তার কাছে।
জননীর দুঃখ টা,মুছে দিলে
ওগো খোদা।
কি যে খুশি হব জানি না,
থাকবেনা কোন চাওয়া,সবই হয়ে যাবে পাওয়া।
ভুলব সকল বেদনা।
আকাশের চাঁদ কভু,চাইবনা ওগো প্রভু,
জেন নিও অসীম চাওয়ায়।
স্বর্গ নরক যত,কি আছে জানিনা তত।
সবই পাওয়া মায়ের পাওয়ায়।
আমি যদি হই পাপী,যদিও করনা মাফি,
মায়ের বেহেস্ত শুধু দিও।
চাও যদি রাজি তাতে,দিও সাজা নিজ হাতে।
দুযখে আমায় পুরে নিও।
ছোট জনমের তরে,ওঠায়েছি যাহা ঘরে,
তার সম হবে না এক বিন্দু।
তিল তিল করে গড়ে,মানুষ করেছে মোরে।
ভোগ করে বিষাদের সিন্ধু।
ওগো প্রভু আজ আমি,মায়ের তরেতে জানি,
চাই সুখ, চাই শত সুধা।
মায়ের সুখএতে সুখ,হাসিতে ভরিবে মুখ।
সবশেষে তাই চায় খোদা।