আগামী অতৃপ্তি বহমান ঝর্ণার শেষ মুখ!
জ্বালা আর জ্বালানি হীরক খন্ডের খোঁজ, পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে বেড়ায় অতীতের পাতিহাঁস।
গায়ে জড়িয়ে শীতার্ত কাঁথা মুড়ি দিয়ে যায় কুয়াশার হাঁকডাক, কমে যায় ভালোবাসার উষ্ণতা;
অনুভব হয় প্রিয়তমা স্বভাব।
শৈল্পিক কারুকাজে বিচিত্র টানাপোড়েন, আমি আর সে বৈমুখ পরস্পর!
চলো প্রেম প্রেম গাছ লাগিয়ে ঝর্ণামুখ সেখানে পতিত করি।
যেখানে বহু গ্রহ-নক্ষত্রের বাসর হয়েছে, হয়েছে কলমিলতার ঝোপঝাড়, সরিয়ে নিয়ে আগামুন্ডু তিলে তিলে মেরে ফেলা হয়েছে জেগে ওঠা প্রেম!
এ আর নতুন কি; শিয়ালের খপ্পরে পাতি হাঁসের অবশিষ্টাংশ পশম আর সামান্য হাড়গোড়।
তবুও কি আগামী থাকে? অতীত তাকে ভস্মীভূত করল, সৃজন কি হয় তাম্রপাতার পাখায়?
এই অগ্নি কোন স্রোত ধারায় মিলিয়ে দিলে পুরোপুরি নিস্তেজ হয়ে সবুজাভ আভাস দেয়;
কে করবে তাহার করুণ অষ্টরম্ভা মেঠোপথের কাব্যিক প্রকাশ,
কবিতায় ছন্দ হারায়, জীবন হারায় ভাটার টান, বেরসিক স্বপ্ন হারায় সময়ের চক্রাকাল।
চলো প্রিয়রা, উপভোগ করি বায়ান্ন তাসের খেলা।





গজালিয়া, নিজ বাড়ী
২৫/৪/২৩