কেশবতী!
রোদ্দুরে পুরতে দেখেছ মস্তিষ্ক ?
লেলিহান শিখার মত হয়ে যায় চোখ,
গরম চোখে তোমাকে দেখে প্রশান্তি জাগায়,
তোমার চুল হয়ে ওঠে ঝর্ণা।
তোমার রূপ আসমানী পারিজাত, গহ্বরে লুকিয়ে ছিল আমি তোমায় স্বপ্নে পেয়েছি।


কেশবতী!
এগুতে বাঁধে নৈশ্যরুপ আমি জানি না তোমার,
আমি পিতলের আদলে বেঁচে থাকতে চাই,
চাই না নতুন সংস্কৃতি,তোমার মনস্তত্ত্বে আমি হারিয়ে গেছি।
তোমাকে দিবো ভক্তি সহ প্রেম আর একটা পরিবার।


কেশবতী!
কলাপাতায় খেলেও সংসার মিলে আর সিরামিকেও
উচ্চবিত্ত,মধ্যবিত্ত,নিম্নবিত্ত বলে কিছু নেই,
সব তো মানসিক হিংস্রতা!
তোমায় আমি এসব থেকে অদূরে নিয়ে যাবো,
নীল গগনের প্রশান্তিতে।
আমি তোমায় পেয়ে ভুলে যাবো সব, স্বপ্ন!


কেশবতী!
এই জগত সংসারের বাধা উপেক্ষা করে একদিন দূর আকাশে তারা হবো,
পৃথিবী আমাদের ক্ষমা করে দিবে তবে যদি কৃতঘ্ন হও নিশ্চয়ই পরিত্রাণ পাবে না।
জোয়ার কিংবা ভাটায় তোমায় চাই, শেষবিন্দুতে বৃত্ত আঁকবো তুমি কেন্দ্রচাবি।
আমার জীবনের জটলাটা খুলে দিবে স্বপ্ন!?



নিরিবিলি, নবীনগর।