তেপান্তরে অভিলাষ গুঁজে রেখে বৈঠাহীন মাঝি,
বৃষ্টি,ঝড়ের রাতে উড়ে যায় কাঁচা জলীয়বাষ্পে।
নখের গুপ্ত ঘরে রক্তের প্রবাহের ভিত,
চকচকে লাল
লালশাকের মৃত চোখ
দূষিত কালো,হীম প্রবাহে জমে যাওয়া মৃত কফিন।


অবিচার
নির্বাসন
শোষণের প্রেম বৈরিতা
বিমুখ যাত্রী।


কলশির মুখ কানায় লেগে আছে অপ্রতুল ঠোঁট,
বিশ্লেষণী হায়েনার চোখ
উত্তাপ আগ্নেয়গিরির ফোঁস,যাতনার মুখলালা, অভিশপ্ত গলে যাওয়া হাড়হীম মাটি,
চামড়ার অভ্যন্তরে এক কোদাল বসিয়ে দিয়ে চালিয়ে যাওয়া পরীক্ষণ।


এই মরা
এই বাঁচা
এই সৃষ্টির প্রনয়
অকাল বৈষম্য।


গহ্বরে আটকে যাওয়া তরল জল,
জলবায়ুর তাড়িত ঘাম আর প্রেয়সীর উষ্ণতা
দ্রুত নেমে যায় সূর্যের উত্তাপে পোড়া নদীর জলে।


শুষ্কতা
শুষে খাওয়া ভুতপ্রেত
কাল বাঁশী
নিঃশব্দ আততায়ী।


রাতের থেমে থাকা একটা চন্দ্রের আশেপাশে, হায় হ্যালো বলে ভাতঘুম
তাঁরারা ঢিলের মত নিজেকে ছোড়ে,
অভিশপ্ত সংস্কারে।





সিএনবি
২২/৫/২৩