আদি প্রেম পুঁতি আকৃতির গঠনে গলায় ঝুলিয়ে বয়ে যাচ্ছে হিতৈষী সাধক,
কে যেন রব তুলিল তেলেসমাতি কাণ্ড!
লাগাও পাছায় বেতের কয়েক ঘা, গুরুদণ্ড!
কালঘাম তবু হাঁটিয়া ফেরি করে মুগ্ধতা, তুমিই নির্বিশেষে আবদার।


মহাজাগতিক স্রোত, আইনের ঙ ধারায় রহিয়াছে চাক্ষুষ পায়ে পায়ে,
কে যেন হারাইল তা রক্ত আঘাত!
হনুমান ছিঁড়ে খায় এ কোন প্রতিঘাত!
চর্মজ রোগ গতরে হাঁটে, গুটিপায়ে অবলোকন মরিবার তরে এ বৃথা উপভোগ।


জামানার হালহকিকত জামানত রইিলো, বাজেয়াপ্ত কৃত্রিম  হিংস্রতা,
মরিয়া যাইতে আসিল নাগিন বিষ!
পেটের চাহিদা মিটাবে কি শুধুই আমিষ!
এবারের মতন চক্ষু চাহিল, নড়বড়ে মাথা উঠিল না জাগিয়া রোববার।


কথক পাখির উড়ন্ত আকাশ নিজ বসত উঠোন, হেথায় ছর্রা গুলির আঘাত,
প্রেমের হাবুডুবু জলে গোসল!
তুমি নাকি আমি, কে আসল!
গর্ব অনুভব, শিকলের প্যাঁচে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত পার্থক্যে কৃষ্ণসাগর পাড়ের জমিদার।



বিসিক টঙ্গী
১৮/৭/২৩