দাও বিশ্বস্ত প্রবেশদ্বার, চিতার হুংকার বশে নিবো তিলক পরিয়ে,
অজগরের লেজ বেয়ে উঠে যাবো অপ্রতিরোধ্য শৃঙ্গে!
বিশ্বাস ছুয়ে ছুয়ে চোরাবালিতে হেলান,
মরে যাক আশার বানী, থেমে যাক লিকলিকে অঙ্গ,


চুপচাপ রাত্রিরে
বৃষ্টির মুগ্ধতায়
বিলিয়ে জীবন


সে আবার সে ,শেখায় ; বিশ্বাস এক ছিন্নমুল প্রভাত!


পার হতে গিয়ে মরু না হয় লঙ্গেস্ট সমুদ্র, চামড়া  হুঁশে এসে যায় সিন্ধু সভ্যতা,
রাখি প্রেম, কাঞ্চনজঙ্ঘা পাড়ি দিয়ে জমানো বাঁধন!
এসব তো সীমিত সময়ে উদিত স্বপ্নের স্তনপান,
হয়তো বেঁচে যাবে নয়তো মরে যাক সব কুয়াশা জাগা প্রভাত,


শীত আহরোণ
জঘন্য আঘাতে মন
শুকায় না ঘায়ে দগদগ হৃদ


সে বিচরণ করে, অবিবেচক উড়ন্ত চিলের মতন, খপ করে গিলে নিয়ে অবুঝ মন!


এখানে বিশ্রাম নেই, প্রতারক; মিথ্যাচারের প্রতিবাদ জানাবে কি সালিশ বিচারে?
সব পোকাদের পেট ফুঁড়ে অতীত প্রকাশিত হোক কাব্যে!
কবিতার মস্তিষ্ক কখনো কখনো শূন্য পাগল হতেই পারে,
প্রিয়তার বাগানের ফুলের গন্ধ তবু নাকের ডগায় রাখে,


হঠাৎ একদিন
রোদ থাকে, বৃষ্টি হয়
ঝড়া ফুল নিস্তেজ


বাহুডোরে নতুনত্ব স্বাদ, প্রেম আর গল্পসল্প কখনো জাগ্রত চিৎকার করে পৃথিবী স্টেশন থামতে পারলো না!
তাহা রইলো অসমাপ্ত কেচ্ছায়।




স্টেশন রোড, টঙ্গী।
১০/৭/২৩