আগন্তুক ছাই উড়ায়
কালো ধোঁয়া, বিষ আর পয়োজনের,
বারন করেছিলাম নিষ্পেষিত জগতের নিঃশ্বাস না নিতে,
তুমি ঘটক হলে
রাজরমনী সাজ;
তব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুনন্দা কথক দেখতে নমনীয় ভাবে প্রবেশ করলাম সাজানো প্যান্ডেলে।
দাড় করিয়ে পা,নৃত্যেতে মজে গেলাম;
বাগিচার চোরা গর্তে ডুবে গেলাম আধাআধি।
অথচ আমি বলেছিলাম ঘ্রাণ নিও না রাতগন্ধার,
আমি অন্ধচোখে মোহিত হবো কি করে?
উদ্ধারকারী আমায় ছেড়ে যায় পাইথনের মুখে, অনুরোধ করেছি কথক যেন চলে!
আমি নিশ্চল বর্বরোচিত আত্মায় গুনগান গাই চড়ুইদের গলায়,
কর্ণ সজাগ রেখো, কখন পালাতে বলে সুর!


নতুন কোন তাল নেই,
গতরে জমা শুদ্ধতা নেই;
সময়ের লজ্জাবোধে সত্যিটা বের হয়ে আসে না তাই,
মনীষী গা বাঁচিয়ে যজ্ঞ করছে,দেখছো না!
কতক মাথার ঝাকুনিতে বেহুঁশ, পিষিয়ে তোমার কুলমান আকাঙ্খা,
যেমনটা গুরুদক্ষিণায় চরণ মিলে থাকে ঠাসা ইঙ্গিতে।
এদের পক্ষাঘাতে নির্বিচারে চাবুকের পর চাবুক মেরে সত্যি জানতে হয়!
স্বীকৃতি নেই, পেছনের গালাগালে শুদ্ধ হয় নি তবুও হাকডাক বিজয়ীর।
জাগরণে চিন্তারা বলে এরাই পৈশাচিক বেহায়া!





নিরিবিলি, নবীনগর
৭-৬-২০২০