সেই দিন আর নেই,হারিয়ে যাওয়া অবিশ্বাস ফিরে পায় না গুচ্ছ বিশ্বাসে -
জলাধার নিসর্গের একান্ত কাছের তীব্রতা।
গুড়ুম গুড়ুম আষাঢ়ে শীলায় দীক্ষিত ভালোবাসা থেতলে গেছে!
আইসিইউতে কাতরাচ্ছে স্মৃতি।


পরিণয়ঃ
হাম্মামখানায় রমনীর পা দু'খানা চোখ টেনে নিয়ে গিয়েছিল সেইদিন,
অবাক নেত্রে চাহিয়া লজ্জা ভুলেছি প্রেমে,
এভাবেই দর্শক আর শ্রোতা হয়ে ওঠা গুনগুন আওয়াজে।


যুবকঃ
তুমি পথ হারিয়েছ।
কাণ্ডজ্ঞানের ঘাটতি পুষিয়ে দিলো দোটানা পাল,না বুঝে ঢুকে পরা গুহার অন্ধকার প্রকোষ্ঠে।
পিছনে ফিরে সম্বিৎ ফিরে আসে নি, পকেটের পরিস্থিতি বিবেচনায় কোনো রমনী থাকবে কিনা শেষমেশ।
যোগ্য হও যুবক,ঐশ্বর্য ছাড়া কিবা দাম বটগাছের?


যুবতীঃ
নেশা কেটে গেছে।
চোখের সামনের আবেগী পর্দা সরে গেছে দূর পাহাড়ে।
বিশাল আকাশ,এই সব পাহাড় ঠিকঠাক, ভুলে যাও এসব সমতল!
মেলে না মন,রয় না ঘরে, রমনী সে যায় কোন শহরে!


শেষাংশঃ
নিদারুন পরিনতিটাও হরিণের চোখের মত মায়াময়।
দানা দানা সরিষা ছাদে শুকাতে দেয়া, হঠাৎ ঝড়ে উড়ে গেল চাহিদার বর্গক্ষেত্রের বাহিরে!
তাহারা বিরূপ প্রকৃতির পর জেগে উঠেছে অনেকটা।
কে সুখি ভবে?
ধরে নাও দুজনেই সুখি,দুজনের মত করেই!







নিরিবিলি, নবীনগর
৭/৯/২০২০