তোমার কালক্ষেপণ ঠিক মুদ্রার ওপিঠ,গনজাগরণ তোলে বহিষ্কৃত সন্ধ্যায়,
পিঠ কুঁজো হয়ে অবশ হয়ে আসা হৃদপিণ্ড ধুকপুক করতে করতে থেমে যায় সব হিসেব।
কাগজের জাহাজ অস্পর্শী ঢেউয়ে কুঁকড়ে যায় ডরে,মিশে যাওয়া মোহনায় সর্বনাশ হয় স্রোতে!
এক কোষ গেছো বাদামের স্বাদ জিহ্বার নিচে চাপা পরে গেছে আর অবুঝ মন তদবীর করে চাহিদার।
শেষ হয়েও হইলো না শেষ,নাহি সাধ্য সে গতি রুখিবার
কাজল দেয়া চক্ষু শীতল আজ,কপালে উঠিলো হিংসার শোকদুঃখ, চড়ি নড়ি গড়বড়ে শিঙ্গায় ফুঁৎকার আওয়াজে!
মন তুই সত্যি বল,তাহার রজনী এখন কাটে কোন ঘোরে?
কে তাকে গল্প শোনায়,চুলের বেণী কাটায় কাটায় মিলিয়ে দেয়?


শুনি বৃহৎ সুর সঙ্গীতের, পালা চর্চা করে একদল আর বাকিরা আত্মচিৎকারে ভুবন কাঁপায়।
মগজ ধুয়ে নিয়ে যাও!  এতটুকুতে তোমার বসবাস!


কারগিল সিমান্তে অনুচর ঘুরছে তোমায় রাখিবার, দেশান্তরী হলে মাটি ছুঁয়ে যেও,এপাড়ে কেউ বিলুপ্ত হবে না অপেক্ষায়।
কত সন্ধ্যা অলিখিত নোটিশ পেল সঙ্গ বহিষ্কারের! মুছে দিয়ে দু'খানা পা মাটিতেই আত্মসমর্পণ।
সীমান্ত জেঁকে বসেছে পাহাড়ায়।






নিরিবিলি, নবীনগর
৩০/৯/২০২০