একটি নক্ষত্রখচিত রাত এসে নক্ষত্রবিভায়
ওড়াবে এলো চুল, মুহূর্ত থেমে যাবে আর
খুঁজে পাবে উৎসবিন্দুগুলি,
সপ্তর্ষিমণ্ডল আঁক দিয়ে ঘিরে
ফিরে পাবে নিজেকে,
সংকেতে বাঁক নিয়ে হারাবে আঠারোমুড়ার
নাম না জানা ঝর্ণা, স্মিত মুখে উঠবে বুদ্ধির ঝিলিক,
কত স্নান শেষ হবে আর কত জোনাকি নাকি তারাদের কশেরুকা প্রলুব্ধ করবে আরো গভীরে যেতে।

পথ প্রবঞ্চনাময়, থেকে থেকে হোঁচট খেতে খেতে
দেখা যাবে দিগন্ত অনেক দূর,
যত হাঁটা যায়, সরে সরে যায় আকাশের রেখা,
নাকি হেঁটেছো সমান্তরালে?
নাভিবিন্দু খুঁজে পাওনি কোনোদিন?
ঠাহর করেছো যা, মুঠো খুলে শুধু মাটিতে
মিশে যেতে চায়?

তীব্র অবিশ্বাসে অকিঞ্চিচিৎকর পড়ে থাকে
কবির শিল্পী আঙুল, বে-আব্রু মাঠে, মুখ তাগ করা জোরালো আলোয়, চোয়ালের মুখোশ হয়ে।