চলো এসো এক অবসরে
চলে এসো এক মাতাল সমিরণে
কল্পনায় দেখো অনুভবে
রয়েছি দাঁড়িয়ে তোমার দুয়ারে
নিমন্ত্রণপত্রখানি হাতে নিয়ে
এক যুগ ধরে অপেক্ষায়
কাঙ্খিত অতিথির প্রত্যাশায়।।


অতিথিকে খুশি রাখা গৃহকর্তার কর্তব্য,
কিসে সে হবে খুশী-কিসেই বা সুখী
আমার দীর্ঘদিনের কাঙ্খিত অতিথির জন্য
তাই সাজিয়েছি ডালা,
ভালোবাসার আর কাছে আসার।
তাঁর পায়ের নখ থেকে মাথাভর্তি চুলের শেষ বিন্দু পর্যন্ত পৌঁছে দিতে চাই সে আতিথেয়তা
ভালোবাসার-প্রেমের-আদরের আর সোহাগের
পরিপূর্ণ নিবেদনে।।


তুমি আসলে বসন্ত হবে কিংবা মাতাল মেঘেরা ঝরাতে পারি বৃষ্টি এই ভরা শীতে!
গাছে গাছে ফুটবে ফুল গাইবে পাখি,
অথবা উদ্দাম নৃত্যে দিগন্ত জুড়ে কালবৈশাখী আসবে যখন ভয়ের শিহরণ জাগিয়ে,
এমন কোনো লগনে এসো প্রিয়ে আমার বুকে।
এসো হে মনোহরা অতিথি
আমার ঘরে,
সঞ্চয় করেছি ভালোবাসা
নিয়ে যেয়ো উজাড় করে।
সেই সে দিন কবে হবে
পত্রে লিখো
গৃহকর্তাকে।