আবারো প্রাণ ভরে ঘ্রাণ নিতে ইচ্ছে হচ্ছে আমার দেশের,আবার গাইতে ইচ্ছে হচ্ছে,
এমন দেশটি কোথাও খুঁজে  পাবে নাকো তুমি সকল দেশের রানী সে'যে আমার জন্মভূমি,
আমরা সংগ্রামী জাতি নানা প্রতিকূল অবস্থায়ও আমরা অতিক্রম করতে পারি,
না আমরা শত্রুকে ভয় করি না কারো অধীনস্থ  থাকি, জয়কে আমরা ছিনিয়ে নিয়ে আসতে পারি নিমেষেই।


হ্যাঁ পদ্মাসেতুর কথাই বলছি এটা আমাদের অহংকার।
কেউ পারেনি আমাদের দমিয়ে রাখতে,
নিজস্ব অর্থায়নে এতো বড়ো বিশাল একটি কাজই বলে দিতে পারে আমরা সব পারি।
আজ আনন্দ ধরে রাখতে পারছি না।
১৯৫২ র ভাষা-আন্দোলন,১৯৭১ র মুক্তি যুদ্ধ আমাদের শিখিয়েছে শত্রুকে কিভাবে ধ্বংস করতে হয়,
কিভাবে বিষদাঁত উপরে ফেলতে হয় তাদের,
যারা আমাদের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়াবে ।


আমরা করিনা ভয়, ধরিনা কারো ধার।
আমরা স্বপ্ন দেখতে জানি এবং তা বাস্তবায়ন করি,
শত্রুর মুখে কুলুপ এঁটে দিয়ে আমার দেশকে মাথা উঁচু দাঁড় করিয়ে দেখিয়ে দিতে পারি,
আমাদের নিষ্ঠা আমাদের সদিচ্ছা আমাদের
এগিয়ে নিতে পারে বিশ্বের সর্বোচ্চ শিখরে।


পদ্মা সেতু দেখিয়ে দিলো আমরা দেশকে বিশ্বের কাছে ছোটো হয়ে মাথা নিচু করে ফিরে  আসা জাতি নই।
ব্যার্থতা আমাদের কে আরো শক্তিশালী করে তোলে নিমেষেই।


একদিন আমরা পারবো বন্যা মোকাবিলা করতে,
পারবো বাঁচাতে আমার দেশকে মুক্ত করতে
বন্ধু সেজে বসে থাকা শত্রু দেশ থেকে।


২৫/৬/২২
পদ্মা সেতুর উদ্ভোদন এর সময় কবিতাটি লেখা
শেয়ার করলাম