অবশেষে হাতের নাগালে অতীতের শেষ সিঁড়ি
ঠিক সামনে দুটি গোপন সুড়ঙ্গ
আড়াআড়ি ভাবে চলে গেছে দুই দিকে
একটি পুঁজিবাদ মুখী অপরটি সাম্যবাদের দিকে
ধুলোমাখা নতুন পথ
গায়ে আঁকা দোষ ঢাকার কাব্য কথা
গন্তব্য সহস্র আলোকবর্ষ দুর
নামহীন পথিক পদে পদে হোঁচট খায়
তবুও এগিয়ে চলে দুর্বার গতিতে
শুনেছি গাছপালা, পাহাড়- নদীর নিটোল প্রেম কথা
একপাশে দাঁড়িয়ে আছে এক বৃদ্ধ বটবৃক্ষ
শতাব্দী পুরোনো জীবিত লাশ, কিন্তু প্রাণবন্ত
তার ছোট্ট আলিঙ্গনেই মুছে যায় সব ক্লান্তি
শেষ বিকেলের শেষে মুহুর্তেরা সব কাল্পনিক
এক ফালি কালো মেঘ এসেছে সপার্ষদ
ঠিকানা পাথুরে মাটির ঝোপর ঘর
বৃষ্টির স্বপ্ন দিয়ে সাজানো
কোণে কোণে সাজানো বিশালাকার আইনা
খুশি ক্ষীণ স্রোতা স্রোতেরাও
কেননা নির্বাক আইনা কখনো রাগ করে না।