গাঁয়ে গাঁয়ে  গ্রাম্য মেয়ে
গা বাঁকাইয়া যায়,
তা দেখিয়া হতাশ আমি
দুঃখ আমার সেটাই।


সেদিন যে হইয়াছিল দেখা
অবলা একটি রমণীর সনে,
দাঁত কেলিয়ে হাসি দিল
আজও যে তা পড়ে মনে।


কলসি নিয়া যায় ললনা
রহিম মিয়ার পুকুর,
পানি নিয়া ফিরে নীড়ে
বাজে তখন আলতা-নুপুর।


গাঁয়ের মেয়ে এতই দুষ্টু
মানে না কোনো বারণ,
বাঁধবে ঝগড়া, হাসবে তারা
খোঁজে না তো কারণ অকারণ।


যায় সখিনা ছাড়িয়া ঘর
করতে দেখা প্রেমী,
প্রেমিক যে মোদের চিরচেনা
নাম যে তাহার ‘সামি’।