নব কদমে চেনা শহরে আলোকিত প্রহর,
যেন অন্তিম চাওয়া পূনর্জন্ম নিশ্বাসে বিস্তৃত স্মৃতির কদর,
নব জন্মিত অন্তরে নব কোন বয়সে।
অন্ত কোষে নির্বাসিত প্রঙ্গনে নব কোন চাওয়ার   জন্ম,
অন্তহীন জন্মে প্রশান্তির বহর স্মৃতির জন্মান্তরে।
মিথ্যে ছায়া কৃত্রিম আলোয়,সত্য ভয় মিথ্যে আশায়,
অতীত জন্ম নব জন্ম,নব অতীত হারানোর ভয়।
অতীত সত্য অতীতই প্রণয়,অতীতে আমার জন্ম,
নব অতীত ঘিরে আমার তুমিতেই যে পূর্ণ।
চির তন্দ্রায় জাগ্রত আত্মার আশ্রয় নেই এই ভুবনে,
নব যাত্রায় জন্ম,দেয় না সঙ্গ তুমি শূন্য কোন দৃষ্টিতে।
অনন্ত অন্বেষণে আদিম আমি,অতীত পূর্ণ এক মহাকাল,
দৃষ্টি ভঙ্গি সৃষ্টি আমার,বিশুদ্ধতায় সত্য প্রণয় দিয়েছে এই জন্ম কাল।
পূর্বে যেসব দৃষ্টি আমার,স্মৃতিতেই যে পূর্ণ,
স্রোতের ধারায় জনম পালায়,তবু স্মৃতি করিনি চূর্ণ।
জন্ম সত্য মৃত্যু সত্য,সত্য যে সকল প্রণয়,
বিকশিত প্রানে বিরহের স্লোগানে তোমাতে নেওয়া প্রতিটি জন্ম এই ধরণীতে করেছি ধন্য,তবে এ বিশুদ্ধ প্রণয়ের প্রাপ্তি যে শূন্য।
আজ মূহুর্ত তব হোক চূর্ণ,তুমি শূন্য অস্তিত্বে নিশ্বাসই যে বিষাক্ত,
এই জন্ম তোমার,এই মূহুর্তই যে তোমার,
চির অধিকারীনি এই হৃদে তুমিই ধার্য।
শূন্য হতে সৃষ্টি, শূন্যতেই যত পূর্ণ,
আমি যে কেবল এই আশায় বাঁচি,
এক অঙ্গিকার নিমন্ত্রণ এই প্রাণে।


(অতীত কে বর্তমানে জাগ্রত করে কিছু মূহুর্ত পিছে যাওয়া সেই বর্তমান যেন প্রিয় মানুষের স্মৃতিততে যেন পূর্ণ থাকে,শ্রদ্ধায় পরিপূর্ণ এক সত্য বিশুদ্ধ মায়া এই কবিতার মূলভাব।)


২৩/০৮/২০২০
ঢাকা,