আবারও জন্ম হোক  এই বাংলায় - ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর


মেদিনীপুর জেলার বীর সিংহ গ্রামে জন্মেছে এক শিশু


রক্ষণশীল সমাজ থেকে নারী, মাতা-ভগবতী দেবীকে করেছে মুক্তি ,

গ্রামে গ্রামে পাড়ায় পাড়ায় পিতা ঠাকুর দাস বন্দপাধ্যায়ের কল্যাণে


শুকপাখিটি ধরা দেয় কুসংস্কারের অঙ্গনে।


দিন যায় ক্ষণ যায় শিশু থেকে কিশোর তরুণ


পড়ালেখা সমাজসেবা করতে হবে এই তার পণ।


  পুঁথি পড়া পূজা অর্চনা বাদ যায় না কোন‌ই কালে


তবে মনে ছিল ধর্ম আর ঈশ্বর নিয়ে নানান প্রশ্ন জাগে


উত্তরের অপেক্ষায় না থেকে নিজেকে করেছেন 'যথার্থ সম্পূর্ণ মানুষ '।


বড় বিদ্বান হবে ,পাড়ি জমায় ভিনদেশে মায়ের মনের আশা
  বাঙালির লেখাপড়া, সমাজ-সংস্কার করতে হবে এই তাঁর প্রত্যাশা ।


বন্দ্যোপাধায় থেকে শর্মা এতেও মন ভরে না
১৮৪৯ যুক্ত হল উপাধি' বিদ্যাসাগর'কর্মের খ্যাতি,

তিনিই প্রথম বাংলা লিপি সবার জন্য সহজ পাঠ্য

বাংলা গদ্যের প্রথম সার্থক রূপকার ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ।


রবি ঠাকুর গদ্যের শিল্পী বলেছিলেন- যুগান্তকারী সৃষ্টি 'বর্ণপরিচয়'

আধুনিক সভ্যতায় দেড়শত বছর পর খুঁজি বারবার আমার পরিচয়।


নারী মুক্তি, নারী শক্তি বিধবা বিবাহ প্রচলনে নারীর অবমুক্তি,

মায়ের প্রতি ভালোবাসা মায়ের ডাকে সাঁতার কাটা।

নারী জাতির মুক্তি, বহুবিবাহ, বাল্যবিবাহ বন্ধের পুরোধা তুমি,


তাইতো বিধবা দীনময়ী দেবীকে স্ত্রীর সম্মান  পুত্রকেও


বিধবা বিবাহ দিয়ে নতুন অধ্যায়ের করেছো সন্ধান ।

আর্ত মানবতার কালজয়ী সাক্ষী তোমাকে আমরা ভুলতে কি পারি,


সমাজ থেকে সতীদাহ প্রথা বিলুপ্ত হিন্দু নারীর আত্মহুতি আর শোনে না কেহ।


নারীর সম্মান, নারীর মর্যাদা দিন দিন গড়ে যে কারিগর,

তিনিই আমাদের পরম শ্রদ্ধেয়,দরদী ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।


'যে রহে সেই সহে' এমন কথা তাঁকেই মানায়- আজও


আমাদের পূজনীয় আমাদের আলোক বর্তিকা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।


২৬/০৯/২০২২
নন্দিনী লুইজা
বর্ণ প্রকাশ লিমিটেড


মেদিনীপুর জেলার বীর সিংহ গ্রামে জন্মেছে এক শিশু


রক্ষণশীল সমাজ থেকে নারী, মাতা-ভগবতী দেবীকে করেছে মুক্তি ,

গ্রামে গ্রামে পাড়ায় পাড়ায় পিতা ঠাকুর দাস বন্দপাধ্যায়ের কল্যাণে


শুকপাখিটি ধরা দেয় কুসংস্কারের অঙ্গনে।


দিন যায় ক্ষণ যায় শিশু থেকে কিশোর তরুণ


পড়ালেখা সমাজসেবা করতে হবে এই তার পণ।


  পুঁথি পড়া পূজা অর্চনা বাদ যায় না কোন‌ই কালে


তবে মনে ছিল ধর্ম আর ঈশ্বর নিয়ে নানান প্রশ্ন জাগে


উত্তরের অপেক্ষায় না থেকে নিজেকে করেছেন 'যথার্থ সম্পূর্ণ মানুষ '।


বড় বিদ্বান হবে ,পাড়ি জমায় ভিনদেশে মায়ের মনের আশা
  বাঙালির লেখাপড়া, সমাজ-সংস্কার করতে হবে এই তাঁর প্রত্যাশা ।


বন্দ্যোপাধায় থেকে শর্মা এতেও মন ভরে না
১৮৪৯ যুক্ত হল উপাধি' বিদ্যাসাগর'কর্মের খ্যাতি,

তিনিই প্রথম বাংলা লিপি সবার জন্য সহজ পাঠ্য

বাংলা গদ্যের প্রথম সার্থক রূপকার ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ।


রবি ঠাকুর গদ্যের শিল্পী বলেছিলেন- যুগান্তকারী সৃষ্টি 'বর্ণপরিচয়'

আধুনিক সভ্যতায় দেড়শত বছর পর খুঁজি বারবার আমার পরিচয়।


নারী মুক্তি, নারী শক্তি বিধবা বিবাহ প্রচলনে নারীর অবমুক্তি,

মায়ের প্রতি ভালোবাসা মায়ের ডাকে সাঁতার কাটা।

নারী জাতির মুক্তি, বহুবিবাহ, বাল্যবিবাহ বন্ধের পুরোধা তুমি,


তাইতো বিধবা দীনময়ী দেবীকে স্ত্রীর সম্মান  পুত্রকেও


বিধবা বিবাহ দিয়ে নতুন অধ্যায়ের করেছো সন্ধান ।

আর্ত মানবতার কালজয়ী সাক্ষী তোমাকে আমরা ভুলতে কি পারি,


সমাজ থেকে সতীদাহ প্রথা বিলুপ্ত হিন্দু নারীর আত্মহুতি আর শোনে না কেহ।


নারীর সম্মান, নারীর মর্যাদা দিন দিন গড়ে যে কারিগর,

তিনিই আমাদের পরম শ্রদ্ধেয়,দরদী ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।


'যে রহে সেই সহে' এমন কথা তাঁকেই মানায়- আজও


আমাদের পূজনীয় আমাদের আলোক বর্তিকা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।


২৬/০৯/২০২২
নন্দিনী লুইজা
বর্ণ প্রকাশ লিমিটেড