গণতন্ত্রের নাকি হয়েছে বিসর্জন!
কথাটা শোনালেন আমার-ই খুবই কাছের এক বন্ধু সুজন।
বিদেশে যা সমূলে হয়েছে বর্জন
অর্থের জোরে এখানে তা-নাকি হয়েছে গ্রহণ।
শুধালাম তারে কেন তাহলে
সেখানে আজ এত মানুষের ঢল?
মানুষ কি বোঝে না নেতাদের ছলাকল?
অপেক্ষা না করে বললেন
সব যন্ত্রের কারসাজি
এই কথা শুনে বিজ্ঞান বোধহয়
আজ হয়েছে মনমরা বিবাগী।
খুব ভালো কথা-তাহলে ফলাফল যেটা হলো জনাদেশ
চাকুরি-জীবীদের সবটাই মিথ্যার রেশ?
এই কথা শুনে বললেন শেষে
শাসকের সাথে চাকুরি-জীবীদের বিরোধিতা রক্তে আছে যে মিশে
এটা ওদের বরাবরের দাও দাও অভাব
মনে হলো ওর কথায়,নেতা মন্ত্রীদের-ই আছে মিষ্টি স্বভাব।
আবারও থেমে থাকতে পারলাম না
দিলাম কয়েক টি প্রশ্ন ছুড়ে
বেশিরভাগ সরকারি কাজ রুপায়ন কারা করে?
জেনে রাখা ভালো- এরা যে সরকারি কর্মচারী,
তাই কি এরা সবচেয়ে বড় অপরাধী?
আদেশ দিয়ে যে নেতাদের কাজ হয় না শেষ
সমাজ সেবকের ঠুলি পরে বাঁ পকেট ভরানোর চলে যুদ্ধ যুদ্ধ রেস।
তাই বিদায় বেলায় বলে যাই বন্ধু-জানিনা এ কেমন বুদ্ধি বিচার!
বিজ্ঞানকে বুদ্ধিমত্তা দিয়ে কোরো স্বীকার।
-----------------------------------------
২৫/৬/১৯