সময়ের বিবর্তনে বিরোধিতা একটা নিয়ম বোনে গেছে
আজ নিজের সাথে তো কাল অন্যের সাথে!
ইচ্ছের বিপক্ষে হলেই হলো, বিরোধিতা করাই চাই।
স্বার্থের জন্য হয়তো একটু বেশিই তবে ভালবাসার জন্য!
নাহ! তা কি করে হয়? ভালবাসাও একটা স্বার্থ যে!


বিরোধ করে না এমন কে আছে বলো ?
বিরোধ ছাড়া কি জীবনে কখনো কি চলো ?
সকলে তোমার পক্ষে কেন থাকবে বলতে পারো কি ?
সবার স্বার্থের পূরণ তোমার দ্বারা কি সম্ভব ?


তবেই তো বিরোধিতা চলে আসে প্রতিটি মুহূর্তে, প্রতিটি অন্তরে
বিরোধিতা বিস্নতা দিয়ে দেয় অপকর্মের আঁধারে,
দুমড়ে মুচড়ে যায় সমাজ নামের স্তম্ভ ও ন্যায়।
প্রতিবাদের নামে চলে ধ্বংস করা নামক আন্দোলন।
কেউ কেউ এই বিরোধিতার বিপক্ষে গিয়ে বিরোধিতা করবে
বিজয়ী সে হবে যে লড়াইয়ে নয়, ধোঁকায় এগিয়ে রবে।
এই ভবে কেউ হারতে চায় না, কেউ বুঝতে চায় না তারও ভুল আছে
যে ভুলের তরে বিলীন হয়ে যায় নিরীহ ন্যায়,
অন্যায়ের সাথে আপোষ চলে আসে সত্যকে ধ্বংস করতে
নিজেও মরতে তখন পিছ পা হয় না, শুধু জেতার নেশা।
এই নেশা, এই অহংবোধ, এই বিরোধিতা যে শুধু শয়তানের কারনেই
হয়তো ভুলে যাই,
তাই তো স্বজন ও পরিজন ছাড়াও সকলের সাথে এই বিরোধিতায় মেতে থাকি
নিজের স্বার্থে অন্যকে করি হেনস্থা ও নিঃস্ব।