মেঘবতী কন্যা ধীরে ধীরে নেমে এল
একাকী তরুণের পাশে
আধো আলো আধো অন্ধকার রূম …
তরুণ মগ্ন গুটি গুটি শব্দের বিনুনিতে
কেঁপে ওঠে কার অন্ধকারের ভেতর ঘুমিয়ে থাকা সত্তা
চোখের পলক পড়ে না
মেঘবতীর সাদা পাখনা
দূরে সরে যায় রূপোলি হাওয়ার মত
যেন দূর সমুদ্দুর
অক্লেশে হৃদয়ের ভেতর থাকে যে
প্রজাপতির বর্ণময় রং
শিশির হয়ে যায় রাতের কালো আলোয় ………।।
গলে যায় রঙ্গিন মেঘ
কুয়াশা হয়ে দূরে দূরে সরে যায় ……।
ধীরে ধীরে মেঘবতীর কলাপাতা ঠোঁট
কেঁপে কেঁপে
কুয়াশা হয়…………
তরুণের মগ্ন মন
ঐ কলাপাতা ঠোঁট
আর লেবুপাতা কপোলে…………
বুকের মধ্যে আগুন
রক্তে অমানিশার অন্ধকার ……।।
না স্বপ্ন না মূর্ত
তরুণ বিক্ষিপ্ত বিচ্ছিন্ন…………।।
আহ কি অসম্ভব ভাল লাগা ঐ লেবুপাতা রং এর নারী ………।
মেঘবতী কুয়াশা
শিশিরের গন্ধ ভাসে বাতাসে …………।
তার গোলাপের পাঁপড়ির মত ঠোঁটে
বিচ্ছিন্ন আলো
আহ কি অসম্ভব ভাল লাগা ঐ লেবুপাতা মনে …………।।