পাগল সব সৃষ্টি ছাড়া
হয় যে তারা দৃষ্টি হারা।
কখন কীসব করে তারা
হুলুস্থুলু হয় সে পাড়া।


নেই তো অসন নেইতো বসন
যেথায় যেমন সেথায় তেমন।
কখনো হাসি রাশি রাশি
পরক্ষণেই কাঁদায়ে ভাসি।


বিড়বিড়িয়ে মনে আপন
করেই চলে অনুক্ষণ।
হঠাৎ শুরু লম্ফঝম্প
দেখেই লাগে হৃৎকম্প।


পরক্ষণেই সে দিলখোলা
ভাসিয়ে দিয়ে মনেরভেলা।
লিখেছে কীসব হিজিবিজি
কাটছে করে ঘিজিমিজি।


পথেই খাওয়া পথে শোয়া
মাঝে মাঝেই হয় যে হাওয়া।
এদিক ওদিক মারে উঁকি
রাস্তা পেরোয় নিয়ে ঝুঁকি।


একই অঙ্গে করে খেলা
কত যে সব রঙ্গ মেলা।
মাঝে মাঝে ভিক্ষা চায়
না দিলেও উদাস রয়।


না আছে  নিজের ঠাঁই
কিম্বা কিছু মেলার খাঁই।
কত সহজ জীবন যাপন
অনায়াসেই কাল ক্ষেপণ।


হয়তো তাদের উচ্চে বাস
রইতে নারে মোদের পাশ।
ভাবনা তাদের উচ্চ কোটি
চেষ্টা করি ধরতে ত্রুটি।


থাকতে দাও ওদের যতো
বাঁচতে দাও শিশুর মতো।।
===================