সিগারেট পুড়ে ঠোঁটের আদরে
মনটা পুড়ে প্রেমছোঁয়াতে মোড়ানো আঁচলের টানে
নীরব চোখের জল ঝরে সহস্র বছর ধরে
তাচ্ছল্য ভাবে-
ইষৎ রক্তিম ফুলগুলি ব্যথায় কুঁকড়ে কাঁদে
উঠোন পেরিয়ে-
নষ্ট মানুষের ঘ্রাণ পেয়ে
আর আমার ভিতর পুড়ে শ্বাসরুদ্ধকর ব্যথায়-
টুপটাপ গড়িয়ে-শ্রাবণ ধারা সৃষ্টি করে
                  -মানসিক অশান্তির স্রোতের বানে
মুষ্টিবদ্ধ জ্বালাপোড়া- বুক চিঁড়ে
জমেছে তিক্ত হাওয়া সূত্র গাঁথা পাঁজরের বাঁপাশে
শরীর জুড়ে-
চায়ের কাপের মত ধোঁয়া উড়ে
                            -আত্মার জল শুকিয়ে
ক্লান্তির সমাপ্তি ঘটে দীর্ঘশ্বাসের অশালীন নিষিদ্ধ
                                         -আশ্রয়স্থলে
নিকষ কালো ভেজা চুল ভাবনাতুর কণ্ঠে
ক্রোধান্বিত আওয়াজে কেঁপে উঠে দ্বিধাহীন  
ন্যাচারাল ধাঁচের রিফ্রেশিং গন্ধে
বিলুপ্ত প্রায়!
সাদা পর্দার ভাঁজে মোড়ানো আমার শৈশবের চাদর
ছিঁড়ে -ছিঁড়ে
উড়ছে আকাশ বাতাসে শুধু উড়ছে না আমার হৃদয়ের
সাদা মাঠ উর্বর জমিনের ঘাস-
এইভাবেই যাচ্ছে -
ডায়াবেটিস ইনসুলিনের মত আচমকা সমীরণ ভ্রু কুঁচকে।