এই শব্দভূমি,কবিতার ক্ষেত ছেড়ে আর কোথা যাবো?কিছু মূর্খতা সম্বলিত কৌটিল্য আমাকে রয়েছে ঘিরে। আলোর সমাধি,ব্যক্তিগত দুঃখের তর্জমা,তোমাকে রচনা করবার যথার্থ প্রয়াস,তবু আর কতদূর পৌঁছায়? ও বেণীমাধব,আমার ব্যর্থ ট্র‍্যাজেডি শুনবে?যুগপুরুষ,তুমি? বহু অভিজ্ঞতার গুরুত্বে জেনে গেছি,এদের কেউ আমার শ্রোতা নয়।যেমন নও তুমিও। যেতে হবে আরেক ভ্রমণে।খরগোশের শশব্যস্ততা যে স্থিতিতে সর্বদা অস্থির থাকে,তারই আদলে বেগ পেয়ে গ্যাছে আমার মতাদর্শ।কিছু হেম,কিছু নৈতিকতা,কিছু অযাচিত হিংসা প্রবণতা,এই সবকিছুই যেনো কোনো নিগূঢ় মাহাত্ম্যের দাবিদার।আনাড়ি খিলাড়ির মতো এতোকাল তবু অস্বীকার করেছি সকল যৌক্তিকতা।কি আহাম্মক!  ভাবো তো...
অথচ এই অক্ষরবন,কথার পেছনে অন্য আরেকটি কথার সেলাই করতে করতে আমি টের পেয়ে যাই তোমাকে,ঠিক যেমন কবিতা পাঠের পর নিজের কোনো এক উপলব্ধির সাথে  রিলেট করতে পেরেছে বলে ভ্রমে মজে যায় মুগ্ধ পাঠক।
এমনই গভীরতর আমাদের দূরতম যোগাযোগ।


মুঠোফোনের রিংটোন হয়ে তুমি বেজে উঠো না বহুকাল
এখন আমরা একে অপরের বহুদূরের পরস্পর