বিশ্বদুয়ার ভেঙে সেদিন অষ্টমঙ্গলার জন্য গুটিকয়েক নীলপদ্ম এনেছিলাম
আজ সেগুলোর ধ্বংসবিধান আমাকেই রচিতে হচ্ছে
তারপর, কত চন্দ্রভূক আর কত আমাবস্যা
একে একে কখন যে শুন্যের করতলে চলে গেছে, টেরই পাইনি
তাই আজ অলীক অন্তর্ধ্যানে  থমকে আছে লক্ষীছাড়া কৃষ্ণক্লান্তির রচনা
সাদা কাগজের বুকে ক্ষত সৃস্টি করা ফরমায়েশী দাগগুলো
পরিণতি দেখার জন্য অত্যুৎসাহে ছটফট করছে তারা তো জানত না যে অষ্টমঙ্গলা আজ দ্বীপান্তরের বন্দীনি
পদ্ম গ্রহনে তার বিরাট সংশয়
কিন্তু হে অষ্টাদশী চির অধরা
তুমি তো জানতে।