এই তো সেদিন
জোছনামাখা প্রায় নিশি অন্তিমে
লন্ঠন জ্বালা আলো-আঁধারি
কুঠিরের কোনে ভূমিষ্ঠ হল ছেলেটি,
শুরু হল আলো-আঁধারি
এক পথের রচনা ।
বাড়তে লাগল ধূলির হৃদে, মাতৃক্রোড়ে.........
কাটে শত শত দেয়ালার নিশি,
অতিক্রম করে স্নেহচুম্বন,
স্নেহাঁচল ঢাকা চত্বর,
নিঃশ্চুপে হেঁটে চলে যায় অনেকগুলি বছর ।
আজ ছেলেটি সাহিত্যের নীল মেখেছে
দুহাত ভরে,
সহ্য হয় না কারও !
ছেলে অন্বেষন করে এক নির্মল প্রকৃত
অঙ্গনা হৃদয়ের ভালোবাসা !
-চেয়ে থাকে, আসেনা পথ বেয়ে ।
এভাবেই বয়ে চলে আলো-আঁধারির
এক পথ অজানা গন্তব্যের পানে ।
এখনো চলছে এভাবেই,
এভাবেই..............
জানি না যাবে কতদূর !
প্রতিক্ষনে প্রতিপদে জড়ো হয়
জোনাকিমাখা ঝরা পালকের স্তুপ ।


রচনা : ০৪/০৫/২০১৩
রাত্রি ১১:২২