শুঁয়োগুলো খেলা করে করঞ্জের ডালে
ভাবে কবে উড়ে যাব প্রজাপতি হয়ে ,
আশা নিয়ে বাঁধে বুক বৃক্ষের আঁচলে
ভক্ষণ করে যে পত্র দিন যায় বয়ে ।
ধীরে ধীরে বাঁধে গুঁটি চরম বন্ধনে
অগোচরে অন্ধকারে রসায়ন ক্রিয়া ;
অবশেষে পড়ে সাড়া মধু বনে বনে
মিলন আঁশেতে ফুলের উৎসুক হিয়া ।


বদলের রেখা ধরে সব বয়ে যায় ;
আঁধারের মাঝে ভাবি আলো খোঁজা বৃথা
আলোর ফুলেরা ফোটে আঁধার শাখায়
জানিয়ো খারাপই ভালোর জন্মদাতা ।
সবে ভাবি শুঁয়োগুলো চরম ক্ষতির
বদল রুপে আঁচল ভরে প্রকৃতির ।