একটা নারী জলে ডোবা নলখাগড়ার বন পেরিয়ে
এলোচুলে হেঁটে গেল
উড়ো মেঘেদের ছায়া ধরে তেপান্তরে...
সারাবেলা হেঁটে গেল......
কোমল পায়ের নিক্কনে বেজেছিল অভিমানী সুর ।
দূর বহুদূর যেখানে নীলিমার আঁচল ছুঁয়েছে
বিবর্ণ মৃত্তিকা - ক্রন্দসীরেখা
সেইখানে হেঁটে গেল ;
ইতিকার বলাকারা ফিরে গেল শান্তির খেলাঘরে
মেঘমালাদের পরে বিষণ্ণ গোধূলি :
অনন্ত শূন্যের তীক্ষ্ন গলি বেয়ে
ঘুমিয়ে যাচ্ছে সব অগোচরে ;
ইতিকার চাঁদও যাচ্ছে হেঁটে সন্ধ্যার খেলাঘরে
তখন সেই মেয়েটা অভিমানী আঁচলে
দুমুঠো কান্না কুড়িয়ে হেঁটে গেল আনমনে
গোধূলির ছায়া ধরে তেপান্তরে.......