শুভ্র শাড়ীর আঁচল উড়িয়ে হেঁটে গেল নারী
ক্ষত বিক্ষত শুভ্র পতাকার সারি
কোমল দুটি হাতে, নীল ধূলিপথে-
                অসহায় অভিমানী
নিক্কনে তার ঘুমিয়ে যে রয়
                  সপ্তক আগমনী ।


এল এক নারী হৈমন্তী সুরে
নুপূরে নুপূরে
যখন কেটে গেছে সেই বেলা ;
গলে নিয়ে রক্ত গাঁদার মালা
      শরীরে গন্ধরাজের ঘ্রাণ
শিশির ধুইয়ে দিল তার দুটি পা
হালকা রৌদ্রে সারা হল স্নান ।


দর্শন আর অনুভবের মুক্ত সরণি
                   -রঙবেরঙের ধূলো
বিচ্ছুরিত আলোকের মতো চিন্তাগুলো
তার এলোমেলো চুলে
          করে যায় খেলা
কাটে সারাবেলা
হাত রেখে তার কোমল শরীরে
স্তনযুগলের মাঝে মুখ গুঁজে
হারিয়ে যাই অন্ধকারে
          তরঙ্গহীন সিন্ধুর গভীরে ।