যেন সূর্য কোনো উর্ণনাভ
আলোর বিচ্ছুরনে পৃথিবীর শক্তি জোগায়
মানুষ বাচেঁ চিরায়ত পরিধির অনুপ্রেরনায়
উর্ণনাভ ব্যাসার্ধে করে সংগ্রাম টিকে থাকায়


পৃথিবী কিন্তু নিজেও ঘুরে সূর্যের চারিদিকে
আর চাঁদ ঘুরে পৃথিবীর ঘূর্ণাবর্তে
আলোর পথে ঘুরে অর্জণ করে নির্দ্বিধায় বিশ্বাস;
সূর্য ডুবলেও অন্ধকারে থাকে চেনাপথের আশ্বাস।


জানো তো,অন্ধকারের কোনো ছায়া থাকে না
ঘোর অমাবস্যায় পৃথিবী আর চাদেঁরও না!


তুমি চাঁদ হয়ে যতই ঘোরো আমার পৃথিবীতে
তোমার কোনো আলো বা ছায়া আমি দেখিনা
উর্ণনাভের আকর্ষনীয় জালে
ফেসে হই অমলিন
সমস্ত আলোর শক্তির কাছে
নিজেকে করি বিলীন।


এ ঘূর্ণাবর্তনের নেই কোনো পরিবর্তন
জন্ম-মৃত্যুর অমোঘ নিয়মের মতন
আলো বা অন্ধকারের চেনাপথের প্রান্তরে
জীবজগৎ বাঁচে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে।