কবির পাঞ্জাবি আমি কখনও গায়ে তুলিনি তো হায়
নিপুন নগরী


---
সুরেশ গায়েন গলায় তুলে অট্টহাসি শরতের দিন।
রজনী পোহাবে বলে, সকালে উঠে গেছে তারপর রহনা দিলো এক সাথে দেখা।


কথার প্রাচীর ঢেলে, পথেরদাবী অথবা রচনায়।
কবির পাঞ্জাবি আমি কখনও গায়ে তুলিনি তোমায়।


মাটি খুরে খুরেনমস্কার, মাটি চোর ইঁদুর গগনার কাজ মাথা পেতে নিতে পারি! মামলা তুলে নিতে পারি বিষবৃক্ষ বিষুবীয় হিমাচল প্রদেশে আমেথির হিন্দ! নবায়ন করা যেতে পারে তবে পূর্বজন্মের কর্মফলের অনুযায়ী কম্বিনেশন ফিফটি-ফিফটি।


চান্দের আলো ফকফক্যা রাইতের লাহান আঁধার।


তারপর নিবারয় সরকার মেট্রিকুলেশন পাস করা
সেই টাউনহল বত্রিশ পঁচাত্তর স্মৃতি স্মরণ করা।


রায়হান আজাদ, রেজওয়ান তানিম, মারুফ হোসেন, আমার পূর্বপরিচিত সন্ত্রাসীর দল।
প্রস্তুতি ডাকাতি মামলার প্রধান সাক্ষীর কোটায় নাম লেখিয়েছে, অথচ এক একটা মাটি চোর।


নিবারয় সরকার টাউন হল বত্রিশ পঁচাত্তর স্মৃতি স্মরণ, আটচল্লিশ তেপান্তর লেন চব্বিশ কোঠা।


আমার সকল অনভিপ্রেত কাকতাল লুটিয়ে পড়লো
হতদর্প ইন্ধন যোগায় রাতের তাঁরা সমীপে।
কতটা দূরে তার সীমারেখা ইতি টানে কতটা দূরে।


কবির পাঞ্জাবি আমি কখনও গায়ে তুলিনি তোমায়।


জলবায়ু তহবিলের অর্থ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম মহাসচিব
কবিতার বাজারদর নিচে পড়ে যাচ্ছে!
দূর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত ব্যক্তি লুক্রেতিউস নিজেই।


অপরপক্ষে রিখটার স্কেলে বেতন তুলে দিয়ে চলে
আমার পরিচিত আর কাছের মানুষ নিবারয়।


হাতুড়ি ঠুকে আগুন জ্বালিয়ে দিয়ে যায় কৃষ্ণ গৌড়।


পদবি তুলে নাম লেখায় মুন্সিয়ানায় যদি কেউ প্রেম
নিবেদন করে, তবে তার আধবিঘা জমিতে চাষাবাদ সঞ্চয়ের বছর ধরে বাঁচতে ইচ্ছে করে।


অতপ্রকার প্রশ্নের ধরন তৈরী করা কথা বুঝিনা।
বাগানফুলে জল ছিটানো যাবে কিনা দেখ।


জোছনা এক রকম আর ক্ষুধা তার জন্য সুখময়।
আমার আবার মাথা ধরার ব্যাধি।


অতঃপর পান্থপথ ক্রসকরার জায়গায় পৌঁছে গেছে
সরকারি ইতিবাক্য ইযতিবা করা লাগবে মনে হয়।


সমুদ্ররসনা আর সন্ধ্যা,  কি'বা কুঞ্জে কুউহু গায়।
কবির পাঞ্জাবি আমি কখনও গায়ে তুলিনি তোমায়।
----


'জানো কিষান রোড কবিতা স্মরণে'