মুজিব তোমায় মোছনের জন্য রাজাকার ও পাকিদের চলছে কত ষড়যন্ত্র,
কিন্তু ওরা জানেনা তোমাকে মোছন করা সম্ভব নয়, বরং তুমি যে আরো জীবন্ত।
দেখো হে মুজিব তোমার ভাস্কর্যের মধ্যে আমরা তোমার প্রতিচ্ছবি দেখতে পাই,
তুমি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি, তোমার স্বাধীন দেশে মোদের সবার ঠাই।।


আজ যারা তোমার ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে কথা বলছে সেইসব ধর্ম ব্যবসায়ীরা জানেনা যে-
আমরা একএকজন জীবন্ত মুজিব ভাস্কর্য,
তোমাকে মোছন করতে হলে তোমার এই দেশ থেকে কোটি কোটি জীবন্ত মুজিব ভাস্কর্য মোছন করতে হবে! ওরা জানে কী?
হে জাতির পিতা আমরা উদ্ভট নই, আমরা ধরতেছি ধৈর্য্য।।


তোমাকে মোছন করা সম্ভব নয়,
বাংলার দিকে চেয়ে দেখো আজ কেবল তোমারই জয়।।


তোমাকে নিয়ে যারা কটুক্তি করেছে ওরা জানেনা যে তাতে শতকোটি মুজিবের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়!!
সেই রক্তক্ষরণ যে অতিব লালচে,
প্রতিশোধের অনলে হয়ে যায় যে কালচে।।


ধর্মকে ওরা সুযোগের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে,
জীবন্ত মুজিব ভাস্কর্য জেগে উঠেছে, ওরা সব উঠেছে ঘরে।
তোমার দেশে বসবাস করে তোমার বিরুদ্ধচারণ,
মেনে নেওয়া যায়না, এর চেয়ে ভালো মরণ।।


দেখো মুজিব দেশটি স্বাধীন হলেও এখনও এদেশ দুটি ভাগে বিভক্ত,
একভাগ হলো তোমার, যারা সত্যের পথে, স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি,
আরেক ভাগ হলো রাজাকার, অসত্য, ধর্মান্ধ ও স্বাধীনতার বিপক্ষের অপশক্তি।
তবে সংখ্যা তাদেরই বেশি যারা তোমারই ভক্ত।।


তাই কথা দিলাম তোমার ভাস্কর্যের জীবন্ত মুজিব থেকে শক্তি ও সাহস নিয়ে-
দেশকে আবারও নতুন করে স্বাধীন করবো।
জীবন দিয়ে হলেও স্বাধীনতা বিরোধী ধর্ম ব্যবসায়ীদের ইনশাআল্লাহ ধ্বংস করবো।।


ওরা আজ ধর্মকে ব্যবহার করে করতেছে যে কত অসৎ কার্য,
ওরা মূর্খরা জানেনা যে আমরা একএকজন জীবন্ত মুজিব ভাস্কর্য!
যাহা লেপন করা, মোছন করা কখনও সম্ভব নয়,
কেনোনা মুজিব মানেই শক্তি, মুজিব মানেই জয়।
যার কখনও হবেনাতো ক্ষয়।।


//রচনাকালঃ-
০৩/১২/২০২০ ইং
সময়ঃ- ২.১২(রাত)
মোরেলগঞ্জ, বাগেরহাট।।