হে কবিগুরু,
তোমাকে দেখেনি,
দেখেছি তোমার ছবি।
তোমার চরণ ছুঁই নি,
ছুঁয়েছি চরণের চিহ্নখানি।
তোমার কণ্ঠ শুনি নি,
তোমার সঙ্গীতে শুনি তোমারি কণ্ঠধ্বনি।
তোমার পদচিহ্ন নাইবা পড়ে
রেখে যাওয়া চিহ্ন আলোর কথা বলে।
তোমার চন্দনে আঁকা পথে
মানুষ হাঁটে, পেতে শান্তি বুকে।
তোমার সোনার তরী,
সোনার ধানে রয়েছে ভরি,
ঘাটে ঘাটে করে নোঙ্গর
তোমার ভাসানো খেয়াতরী।
২২শে শ্রাবণ, সেই দিনের শোকগাথা,
প্রতি শ্রাবণধারা, প্রাণে জাগায় প্রয়াণব্যথা।