জনগণ আর শাসককে নিয়ে
যে ইতিহাস লেখা হল;
সে ছিল ভাগ্যের লেখা
ভাগ্যই তা বানাল।
বিদেশী শাসক
স্বদেশী লোকজনদের
অত‍্যাচারের শিকার করল;
তাই বিপ্লবী স্বদেশীপ্রেমী
প্রতিশোধের কথা বলল।
লালা ত চলে গেল
তার প্রতিটি রক্ত বিন্দু
নতুন লালা সৃষ্টি করল;
তারা নতুন কথা বলল
"রক্তের বদলে রক্ত চাই
লালা কেন মরল"!
একদিন চন্দ্রশেখর আলফ্রেড পার্কে
সহযোগিদের সাথে আলোচনা করছিল ;
পুলিশের চর গন্ধ শুঁকে শুঁকে
ওখানে গিয়ে পৌঁছল।
শুরু হল লড়াই তখন
আগ্নেয়াস্ত্রর বলে ;
কাঁপল মেদিনী জাগল ধরণী
কিন্তু গুলি এল ফুরিয়ে ;
চন্দ্রশেখর মুখের ভেতর নল লাগিয়ে
নিজেকে দিল উড়িয়ে।
মৃত্যু ওদের সামনে ছিল
ভয় ওরা পায়নি ;
মৃত্যুর সাথে লড়েছে পাঞ্জা
শিউরে উঠেছে ধরনী।